প্রতিষ্ঠান পরিচিতি: গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরো’র অধীনে “৪০ উপজেলায় ৪০টি টিটিসি ও চট্রগ্রামে ১টি ইনিস্টিটিউট অব মেরিন টেকনোলজি স্থাপন” শীর্ষক প্রকল্পের মাধ্যমে দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কার্যক্রম-কে তৃণমূল পর্যায়ে মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছানোর লক্ষ্যে উপজেলা পর্যায়ে চিতলমারীতে ২০১৬ সালে জমি অধিগ্রহণ প্রক্রিয়া শুরু হয় এবং ২৪/০৮/২০১৭খ্রি: জমি অধিগ্রহণ করা হয় (প্রতিষ্ঠিত সাল: ২০১৭) এবং ২০২৪ সালে নির্মিত হয় “চিতলমারী কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র”। দেশের শিক্ষিত, অল্প শিক্ষিত ও বেকার জনসম্পদকে দক্ষ জনশক্তিতে রুপান্তরের জন্য এবং বর্তমান সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক ঘোষিত ভিশন “স্মার্ট বাংলাদেশ” বির্নিমাণে চিতলমারী কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র নিরলসভাবে চেষ্টা করে যাচ্ছে।
এক নজরে কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, খানসামা, দিনাজপুর
০১। মোট আয়তন : ১.৫০ একর
০২। পূর্ত কাঠামো : 71826 বর্গ ফুট (প্রায়)।
০৩। পূর্ত নির্মাণ : গণপূর্ত অধিদপ্তর, বাগেরহাট।
০৪। বাস্তবায়নকারী প্রতিষ্ঠান : জনশক্তি, কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরো।
০৫। প্রশাসনিক মন্ত্রণালয় : প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়
০৬। মোট প্রাক্কলিত ব্যয় :
০৭। পূর্ত উদ্বোধন তারিখ :
০৮। ভবনসমূহ : ক) একাডেমিক ভবন-০১টি ৪ তলা বিশিষ্ট, খ) অধ্যক্ষ বাস ভবন-০১টি ৪ তলা বিশিষ্ট,
গ) ডরমিটরি ভবন-০১টি ৩ তলা বিশিষ্ট (প্রশিক্ষনার্থী ধারণ সংখ্যা- ৬০ জন)
০৯। অনুমোদিত ট্রেড সংখ্যা : ০৭ টি : (১)ইলেকট্রিক্যাল, (২)ইলেকট্রনিক্স, (৩)আইটি সাপোর্ট টেকনিশিয়ান (কম্পিউটার অপারেশন+গ্রফিক্স ডিজাইন), (৪)ওয়েল্ডিং এন্ড ফেব্রিকেশন, (৫)মেশিন টুলস অপারেশন, (৬)আর/এসি, (৭)অটোড্রাইভিং
১০। ওয়ার্কসপ সংখ্যা : ০৮ টি
১১। কম্পিউটার ল্যাব : ০২টি
১২। ক্লাশ রুম : ০৪ টি
১৩। লাইবেরী : ০১টি
১৪। বাৎসরিক আসন সংখ্যা : ১০০০ (প্রায়)
১৫। জেনারেটর : ০১ টি
১৬। ইলেকট্রিক্যাল সাবস্টেশন : ০১ টি
১৭। পাম্প হাউস : ০১টি
১৮। ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্লান্ট : ০১টি (সুপেয় পানির জন্য)।
১৯। সোলার সিষ্টেম : ০১টি
২০। সাইকেল গ্যারেজ : ০১ টি
২১। কর্মরত জনবল : ০১ জন
আমাদের চ্যালেঞ্জ:
১। প্রশিক্ষণের মান উন্নয়ন।
২। চাকুরি ভিত্তিক এবং চাহিদা সম্পন্ন/প্রযুক্তি নির্ভর কোর্সে প্রশিক্ষণ প্রদান।
৩। কর্মসংস্থান সর্বাধিক হারে বর্ধিতকরণ।
৪। শিল্প সংযোগ।
৫। প্রশিক্ষণ গ্রহণে আগ্রহ/ভর্তির সংখ্যা বৃদ্ধি।
৬। প্রশিক্ষণে নারীদের অংশগ্রহণ বৃদ্ধি।
৭। আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস